তিনি বলেন, ফোনে আমি জামালপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) হালিমা খাতুনের সঙ্গে কথা বলেছি। তখন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমাকে জানান, উদ্ভূত পরিস্থিতির সমাধান হয়েছে।
জানা গেছে, লটারিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরও বয়সের জটিলতার কারণে জামালপুর জিলা স্কুলে ভর্তি হতে না পারা শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা আন্দোলনে নামেন মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর)। পরে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা একটি অনুষ্ঠানস্থলের ফটকে শুয়ে বিভাগীয় কমিশনারের পথ আটকে দেয়। এ সময় ফটকের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করে শিক্ষার্থীরা।
মাউশি সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ভর্তির সময় বয়স নিয়ে জটিলতা দেখা দিলে আদালতের নির্দেশে তা সংশোধন করা হয়েছিল।
মাউশির একজন কর্মকর্তা নাম না প্রকাশ করার শর্তে বলেন, এবার ভর্তিসংক্রান্ত সভার পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রথমে যে নীতিমালা জারি করা হয়েছিল, সেখানে গতবারের নিয়মগুলো ছিল। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই সেটি ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে ফেলা হয়। এরপর এ বিষয়ে স্পষ্টকরণও দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো কোনো প্রধান শিক্ষক সেটি খেয়াল করেননি।
তিনি আরও বলেন, মূলত কোথাও কোথাও এ কারণেই ভুল–বোঝাবুঝি হয়ে থাকতে পারে। তবে এটি একেবারেই পরিষ্কার, প্রথম শ্রেণি ছাড়া আর কোনো শ্রেণিতে বয়সের কারণে কাউকে ভর্তিতে আটকানো যাবে না। এটি করলে তা হবে অন্যায় ও অপরাধ। এটি করার কোনো সুযোগ নেই।
এবার সারা দেশের অধিকাংশ সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে ডিজিটাল লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হয়।
বাংলাদেশ শিক্ষা// আলম
সম্পাদক ও প্রকাশক - জাফর আহম্মেদ, সম্পাদকের উপদেষ্টা - মোঃ আল হেলাল, আইটি উপদেষ্টা- জরিফ E-mail: [email protected], Website: www.bd-shikkha.com
বাংলাদেশ শিক্ষা: রোড নং- ০৪, বারিধারা ডিওএইচএস, ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা-১২০৬